রেজি : ডিএ ৫১৭ ॥ ৬৩ বর্ষ : ২য় সংখ্যা ॥ ঢাকা, শুক্রবার, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ ॥ ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী ॥ ২৯ মাচ ২০২৪

৬৩ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে শুভেচ্ছা-বাণী

‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’ ভোটাধিকার গণতান্ত্রিক ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সংগ্রাম করে যাচ্ছে

“বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ও বহুল প্রচারিত সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘সোনার বাংলা’ ৬২ বছর পূর্ণ করে ৬৩ বছরে পদার্পণ করল। ‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’ বিভিন্ন চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ৬৩ বছরে পদার্পণ করায় এ পত্রিকার সাথে জড়িত কর্মকর্তা-কর্মচারী, সাংবাদিক ও পাঠকগণের সাথে আমরা সবাই অত্যন্ত আনন্দিত। এ পত্রিকা দেশের নির্যাতিত, নিপীড়িত জনগণের পক্ষে নির্ভীকভাবে কথা বলছে এবং দেশ ও জাতির খেদমত করে যাচ্ছে।
‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’ তার জন্ম থেকেই দেশের মানুষের ভোটাধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, আইনের শাসন তথা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পক্ষে নিরলসভাবে সংগ্রাম করে যাচ্ছে। যে কারণে এরশাদ সরকার একবার এ পত্রিকাটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল। কিন্তু শত জুলুম-নির্যাতন ভোগ করেও ‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’ আজও মাথা উঁচু করে টিকে আছে। জালিম সরকারের নিকট কখনো মাথা নত করেনি।
বর্তমানে দেশে যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক নানা সংকট চলছে, এর মধ্যেও ‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’ তার লক্ষ্যের দিকে দৃঢ়ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। ‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’র এ অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকুক- এ কামনাই করছি।
সেই সাথে আমি ‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’য় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারী, সাংবাদিক ও শুভাকাক্সক্ষীসহ সবাইকে আন্তরিক মোবারকবাদ জানাচ্ছি এবং তাদের জন্য দোয়া করছিÑ আল্লাহ তাদের যোগ্যতা আরো বৃদ্ধি করে দিন ও তাদের সবাইকে শারীরিক সুস্থতা এবং দীর্ঘায়ু দান করুন।”
ডা. ....বিস্তারিত

‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’র বহুল প্রচার উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনা করছি

“বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘সোনার বাংলা’ ৬২ বছর পেরিয়ে ৬৩ বছরে পা রাখায় ‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’ পত্রিকায় কর্মরত সকলের সাথে আমরাও আনন্দিত। বাংলাদেশে অনেক সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশিত হচ্ছে। তবে ‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’ অন্যান্য সাপ্তাহিক পত্রিকার মতো নয়। ‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’ একটি ব্যতিক্রমধর্মী সাপ্তাহিক পত্রিকা। ‘সোনার বাংলা’ পত্রিকাটি সত্য কথাকে সহজ ভাষায় দেশের জনগণের সামনে পেশ করছে। এ পত্রিকা সবসময়ই সাদাকে সাদা ও কালোকে কালোই বলে। এজন্যই নীতিবাদী ও আদর্শবাদী মানুষ এ পত্রিকা পাঠ করেন। দুনিয়ায় যার পক্ষে কথা বলার কেউ নেই, ‘সোনার বাংলা’ তার পক্ষে কথা বলে। এ পত্রিকা কখনো কোনো স্বৈরচারী ও ফ্যাসিবাদী সরকারের নিকট নত স্বীকার করে না।
দেশের জনগণের ভোটাধিকার, গণতন্ত্র, মৌলিক অধিকার, আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’ সংগ্রাম করে যাচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি, কোনো শক্তিই ‘সোনার বাংলা’কে এ লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না।
আমি ‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’র বহুল প্রচার, উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনা করছি। সেই সাথে এ পত্রিকার সাথে জড়িত কর্মকর্তা-কর্মচারী, সাংবাদিক ও শুভাকাক্সক্ষী সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে তাদের সকলের সার্বিক মুক্তি ও কল্যাণ কামনা করছি।”
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার (সাবেক এমপি) ....বিস্তারিত

আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি

 ॥ আবদুল হালীম খাঁ ॥
সাহিত্যের বিভিন্ন শাখার মধ্যে সঙ্গীত সবচেয়ে দ্রুত মানুষের মনে প্রভাব বিস্তার করে। কিছু সঙ্গীত এতটাই আবেদন সৃষ্টিকারী যে, শোনামাত্রই হৃদয়ে বিদ্ধ হয়ে যায়। স্বদেশপ্রেম, ভাষাপ্রেম, মানবপ্রেম এবং আধ্যাত্মিকপ্রেম বিষয় তা হতে পারে। ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’ দেশপ্রেমমূলক একটি গান। আর ভাষাপ্রেমমূলক গান- ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি।’ এমন আরও অনেক গান রয়েছে।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি গানটি আমাদের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গৃহীত হওয়ার পর এটি বহুল প্রচারিত হয়েছে এবং জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সকল জাতীয় অনুষ্ঠানে এটি সম্মিলিতভাবে গীত হয়। এ গানটি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের সময় রচনা করেছিলেন। কবি তার তৃতীয় নয়ন দিয়ে বাংলার প্রকৃতির অপরূপ শোভা-সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে হৃদয়ের সম্পূর্ণ দরদ ঢেলে দিয়ে এ গানটি রচনা করেছিলেন। কি ছায়া কি মায়া গো ... মরি হায় হায় ইত্যাদি পঙক্তিগুলোয় প্রাণের দরদ ভালোবাসা ঢেলে পড়েছে। বাংলাদেশের প্রতি অতিরিক্ত ভালোবাসা প্রকাশের জন্য কবি ‘দেশের’ আগে ‘সোনা’ বিশেষণ হিসেবে যোগ করেছেন- সোনার বাংলা। যেমন আমরা ভালো মানুষকে বলি সোনার মানুষ। আমরা কখনো কখনো অসীম রূপ, সৌন্দর্য ও সম্পদের ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলি আমাদের সোনার দেশ। শুধু কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরই নন আরও কতশত ....বিস্তারিত

সাংবাদিকতার সর্বজনীনতা ও সংবাদমাধ্যমের প্রভাব

॥ ফেরদৌস আহমদ ভূইয়া ॥
কালের পরিক্রমায় বিশ্বে রাষ্ট্রব্যবস্থা অনেক বিকশিত হয়ে শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। আধুনিক বিশ্বে সাধারণ মানুষকে রাষ্ট্র অস্বীকার করে বা রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকার সুযোগ নেই। পক্ষান্তরে রাষ্ট্রও সাধারণ মানুষকে উপেক্ষা করে চলতে পারে না। যদিও বিশ্বের অনেক দেশেই সাধারণ মানুষকে উপেক্ষা করা হচ্ছে, অর্থাৎ তাদের মতামতকে গ্রহণ করা হচ্ছে না। যেসব রাষ্ট্র সাধারণ মানুষের মতামতকে গ্রহণ করছে না, কিন্তু সাধারণ মানুষ সেসব রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ উপেক্ষা করতে পারছে না বা নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেতে পারছে না। তাকে বাধ্য করা হচ্ছে রাষ্ট্রের সব আইন; এমনকি কালাকানুনও মানতে হচ্ছে। বিশ্বের অগণতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোই সাধারণ মানুষের মৌলিক অধিকার ভূলুণ্ঠিত করে তাদের রাষ্ট্রের কঠিন নিগড়ে বন্দি করছে। বিশ্বে এমন অগণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সংখ্যা এখনো নেহায়েত কম নয়।
বিশ্বে রাষ্ট্র ও সমাজের যেমন বিকাশ ঘটেছে, তেমনিভাবে সাধারণ মানুষেরও পেশা, বৃত্তি ও শ্রেণির বিকাশ ঘটেছে। একটা সময় সারা বিশ্বেই এক-দুটি পেশানির্ভর ছিল; যেমন কৃষি ও পশুপাখি শিকার। এ করেই তারা তাদের জীবনধারণ করতো। তারপর বিশ্বচরাচরে ক্রমান্বয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে বিভিন্ন কারিগরি পেশার বিকাশ ঘটতে থাকে। এভাবে আধুনিক বিশ্বে কারিগরি ও প্রকৌশল পেশার পাশাপাশি বেশকিছু বুদ্ধিবৃত্তিক পেশার উদ্ভাবন হয়েছে। যেমন সাংবাদিকতা, সাহিত্য রচনা, দর্শনশাস্ত্র, আইন, হিসাববিদ্যা, আইটি ইত্যাদি ....বিস্তারিত

আত্মার বোধ ও বিশ্বাস

॥ আসাদ বিন হাফিজ ॥
মানুষের আত্মা বড় অদ্ভুত জিনিস। কেউ তাকে দেখেনি। ধরেনি। কেউ আজো দেখছে না, ভবিষ্যতেও দেখবে না। অথচ সব বাহাদুরী তার। এটাই মানুষ। লোকমুখে শুনে সে জেনেছে, কে তার বাপ-মা। মায়ের পেটে কতকাল কাটালো, কিছুই মনে করতে পারছে না। আপনি জানেন না, মরার পর কোথায় থাকবেন। এতসব না জেনেও আপনি দাম্ভিক।
আত্মা কী
বিজ্ঞানীরা আত্মা আবিষ্কারে অনেক গবেষণা করেছেন। কাচের ঘরে রেখে দেখতে চেষ্টা করেছেন আজরাইল কোন পথে যায় আর আত্মা নিয়ে কোন পথে ফিরে আসে। না লাভ হয়নি কোনো। যত রকম চেষ্টা আছে, কোনোটাই বাদ রাখেনি বিজ্ঞানীরা। তবু রাজা মারা যায়, প্রজাও মরে।
সত্যি এ এক বিস্ময়। মারা গেলে মানুষ আর মানুষ থাকে না, লাশ হয়ে যায়। যার জন্য মানুষ অট্টালিকা বানায়, লাশ হলে তাকেই সেখান থেকে বের করার জন্য সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়ে। তাহলে প্রশ্ন জাগে, আত্মা কী? কীসের বদৌলতে সে মানুষ? শরীর বড় হলেই আত্মা বড় হয় না।
তাহলে আত্মা কী? আপনি মানুন আর নাই মানুন, আত্মা এক অদ্ভুত অশরীরী শক্তি। মানুষ যদি জানতেই পারতো আত্মা কী, তবে কেউ মরতো না। যা কিছু লাগে সব দিয়ে হলেও বেঁচে থাকতো। এ আল্লাহর কুদরতি মহিমা। তারপরও মানুষ মরে।
বলেছি, আত্মা এক অদ্ভুত অশরীরী শক্তি, যা ধর্ম বিজ্ঞান কোনো কিছু দিয়েই আবিষ্কার করা যায়নি। এ এক অব্যাখ্যাত, অলৌকিক কাহিনী দর্শন। মানুষের অবয়ব নয়, এ আত্মাই মানুষ। মানুষ নয়, এ আত্মার একক পরিচালক ও নিয়ন্ত্রণ ....বিস্তারিত

সাইয়েদ আবুল আ’লা মওদূদীর সাংবাদিক জীবন

॥ মুহাম্মদ নূরে আলম ॥
বিংশ শতাব্দীতে এ উপমহাদেশে সাইয়েদ আবুল আ’লা মওদূদী (রাহি.) ছিলেন একজন প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ ও দার্শনিক। তাঁর ইসলামী দর্শনভিত্তিক সাহিত্য ও তাফসির বিশ্বে বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়ে ব্যাপক হারে প্রশংসিত ও সমাদৃত হয়ে আসছে। সাইয়েদ আবুল আ’লা মওদূদী (রাহি.) বিংশ শতাব্দীর প্রভাবশালী চিন্তকদের অন্যতম। খেলাফত পতন পরবর্তী বিশ্বব্যবস্থায় ইসলামী পুনর্জাগরণ দৃষ্টিতে তিনি অনবদ্য অবদান রেখেছেন। দেশে দেশে ইসলামী পুনর্জাগরণবাদী আন্দোলনসমূহে তাঁর লেখনী ও চিন্তাদর্শনের প্রভাব ব্যাপক। মুসলিম বিশ্বে ইসলামী পুনর্জাগরণ প্রশ্নে ওস্তাদ মওদূদীর সাহিত্য, চিন্তা ও দর্শন ব্যাপকভাবে প্রাসঙ্গিক।
যে সকল ক্ষণজন্মা মনীষী ঘুমন্ত মুসলিমদের জাগরণ ঘটিয়ে ইসলামকে সমুন্নত করেছেন, তাদের একজন হলেন সাইয়েদ আবুল আ’লা মওদূদী (রাহি.)। ঐতিহাসিক পর্যালোচনায় স্পষ্টত সাংবাদিক জীবন ও রাজনৈতিক জীবন থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত জীবন পর্যন্ত সকল ক্ষেত্রেই সফলতার এক দুর্লভ ক্ষেত্র তৈরি করেছেন। দক্ষিণ এশিয়ার ইসলামী রাজনীতিতে ‘ইসলামে রাজনীতি আছে’ বিষয়টি তিনিই প্রথম প্রমাণ করার প্রয়াস চালিয়েছেন। যখন দিশেহারা মুসলিম উম্মাহ নেতৃত্ব সংকটে ভুগছিলেন, এমনই সময়ে তিনি ভারতীয় উপমহাদেশের হায়দরাবাদ রাজ্যের (বর্তমান অন্ধ্রপ্রদেশ) আওরঙ্গাবাদ শহরে ১৯০৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা আবুল হাসান মওদূদী ছিলেন ....বিস্তারিত

মোশাররফ হোসেন খান-এর কবিতা

অনুভূতি

অনেক মানুষ আছে পাহাড়ের মতো
অনেক মানুষ আছে বৃক্ষের মতো
আবার অনেক মানুষ আছে বরফের মতো।

আমি পাহাড় কিংবা বৃক্ষের মতো হতে চাই
সেটা সম্ভব না হলে- একটি আকাশ
সেটা সম্ভব না হলে- সমুদ্র
সেটা সম্ভব না হলে- মৃত্তিকা
সেটা সম্ভব না হলে- পথ, পথের লাইটপোস্ট
 সেটা সম্ভব না হলে- অন্ধের হাতের লাঠি
সেটাও সম্ভব না হলে অন্তত- শস্যদানা
কিংবা মৌসুমের প্রথম বৃষ্টি।
 
কিন্তু কখনোই বরফ হতে চাই না...!


....বিস্তারিত

সোলায়মান আহসান-এর কবিতা

কেউ ভালো নেই

বলব কী আর, কেউ ভালো নেই
সুখের গল্প শুনব বলে হাত বাড়াই
চুপি চুপি সুগোল হাতটি লুকিয়ে ফেলে

                             পা বাড়াই;
বলব কী আর, কেউ ভালো নেই
সেদিন দুপুর গড়িয়ে গেল বসে বসে
          সন্ধ্যা গেল পাবো তারে-
উস্কো খুস্কো মুস্কো মুখে বেরিয়ে গেল

       খুঁজছি যারে ত্রস্ত ব্যাকুল!
বৃষ্টি এসে একটু শীতল হাওয়া দিল, চৈতালী
গরম চা-টা ঠাণ্ডা হলো, খাওয়া হলো না
          সেই কথাটা বলে গেল না
                   বলে গেল না!
বেশ আছি ধোবদুরস্ত নিপাট বেশে
সুস্থ আছি স্বস্ত এবং ত্রস্ত আছি আজব দেশে!
        ফিনফিনে পাঞ্জাবি পরে ঘুরছি বেশ হেসে খেলে
          দেখতে শুনতে টকটকে আম- লোভনীয়
          বিষ মেশানো টস টসে জাম- লোভনীয়!

কখন কার পকেট হাওয়া কেউ জানে কি
          শ্বাস আছে কার আর ....বিস্তারিত

ফজলুল হক তুহিন-এর দুটি কবিতা

জেলগেটে সাক্ষাৎ

চার দেয়ালের মাঝে দীর্ঘশ্বাস নিতে নিতে যখন হাঁফিয়ে গেছি
তখন আসলে তুমি মা, তোমার আগমন
যেন বাঁচার নিশ্বাস
তোমার উদ্বিগ্ন চোখে আতঙ্ক, বিলাপ, ভয় আর কষ্টের বর্ষণ
আমার আহার, ঘুম, বিহার, আরাম, সঙ্গ নিয়ে
তুমি যারপরনাই বেদনার্ত
রোদনের ভূমিকম্প বুক ঠেলে চোখ ফেটে প্রস্রবণ ধেয়ে আসলেও
শক্ত বাঁধ দিয়ে আটকে রেখেছি।
অভিনয় করেছি সুখের
মিছামিছি মিথ্যা বলে সান্ত্বনা দিয়েছি:
মা, কোনোরকম চিন্তা নেই
        খুব ভালো আছি, সুখে আছি
খাচ্ছি-দাচ্ছি ঘুরছি ঘুমাচ্ছি, এই যে হাসছি
অথচ ভেতরে বয়ে যাচ্ছে রক্তজবা
ভেতরের রাজপথে অজগর, শেয়াল, কুমির ভয় দেখায় উল্লাসে: হাউ-মাউ-খাউ
বিপন্ন বিস্ময়ে স্তব্ধ নিথর পাথর হতে হতে হয়ে গেছি পাথরের ঝর্ণা
প্রাচীরের বাহিরে যে বিশ্ব সেটা নিয়ে আমার কোনো কৌতূহল নেই
তাই তোমাকে জিজ্ঞাসা করিনি: এখন জারজ সভ্যতা কীসের হুজুগে ব্যস্ত
আমি জানতেও চাই না আমার অবুঝ অর্ধাঙ্গী
কতরাত ঘুমায়নি, কতদিন অনাহারে
আমার প্রথম পুত্র যাকে এখনো দেখিনি আমি, সে কেমন আছে
আমি পাতালনিবাসী, নিশুতি পাখিরা সঙ্গ দেয় রাত জেগে।

মা, তুমি বাড়িতে যাও, আমি ভালো আছি
সাক্ষাতের সময় সমাপ্ত
যেদিন উড়াল দেব খাঁচা ভেঙে
সেদিন প্রাণজ গল্পে মেতে উঠব পর্যাপ্ত।


প্রকৃতির প্রতিশোধ

হিংসার আগুনে ....বিস্তারিত

কবি আল মাহমুদের সাংবাদিক জীবন

॥ মুহাম্মদ ইসমাঈল ॥
একজন কবি জীবন, সমাজ, দেশ ও পৃথিবীকে দেখেন দার্শনিকের চোখে। তা তুলে ধরেন, ছন্দ-অলঙ্কারের বর্ণিল ভাষায়। অন্যদিকে মানবজীবনের সঙ্গে সম্পৃক্ত দৈনন্দিন ঘটনাপ্রবাহের বিচিত্র তথ্যসমৃদ্ধ হয়ে যেসব প্রকাশনা রূপলাভ করে, সেগুলোকে সংবাদপত্র বলে। এই দুইয়ের সমন্বয় ছিল কবি আল মাহমুদের বর্ণাঢ্য জীবনে।
সাংবাদিকতা একটি মহান পেশা। প্রকৃত অর্থে সাংবাদিকতা সমাজের আর দশটি পেশার মতো নয়। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও’র মতে, সাংবাদিকতা একটি ঝুঁকিপূর্ণ পেশাও। প্রকৃত সাংবাদিকদের দায়িত্ব বস্তুনিষ্ঠ ও সততাপূর্ণ সংবাদ পরিবেশন করা। সাংবাদিকতা যেমন এক বিধ্বস্ত জাতিকে পুনর্গঠনে অবদান রাখতে পারে, ঠিক তেমনি সাংবাদিকতার নামে মিথ্যাচার, পক্ষপাতিত্ব, স্বার্থপরতা এক সুসংহত জাতিকে হিংসাত্মক যুদ্ধের দাবানলে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারে। মানবজীবনের প্রয়োজন আর রুচি-বৈচিত্র্যের জন্য এক ব্যাপক সম্প্রসারণ। মানবজীবনের সাথে সংবাদপত্রের এত বেশি সম্পৃক্ততা যে সংবাদপত্র ছাড়া আধুনিক জীবন অচল হয়ে পড়ার উপক্রম হয়; বিশ্বের সাথে ব্যক্তি মানুষের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। সংবাদপত্র বিশ্বের যাবতীয় সংবাদ আর তথ্যের বাহন হিসেবে প্রতিদিন সকালে নিয়মিতভাবে উপস্থিত হয়ে জীবনকে করে তুলেছে যথার্থই গতিশীল। সংবাদপত্র আধুনিক মানুষের নিত্যসঙ্গী। ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে এর ....বিস্তারিত

সাপ্তাহিক সোনার বাংলার ৬২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী : আগামী দিনের করণীয়

॥ একেএম রফিকুন্নবী॥
কালের পরিক্রমায় সাপ্তাহিক সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার ৬২তম বছর কেটে গেল। অনেক চড়াই-উৎরায়ের মধ্যেই কেটে গেল অর্ধশত বছরের বেশি সময়। পত্রিকাজগতে টিকে থাকা খুব একটা সহজ কাজ নয়। কাগজের দাম বৃদ্ধি, সরকারি বিজ্ঞাপন পাওয়া সমস্যা, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ভালো না থাকায় ব্যবসায়ীরাও বিজ্ঞাপন দিতে চান না ইত্যাদি কারণে পত্রিকা চালানো দুরূহ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাপ্তাহিক সোনার বাংলা যেহেতু একটি শাশ^ত আদর্শে লালিত-পালিত পত্রিকা, তাই এর প্রকাশনা নানা সমস্যা মোকাবিলা করেই বের করতে হচ্ছে।
৬২ বছর একনাগাড়ে পত্রিকা প্রকাশ করা মহান আল্লাহ তায়ালার অসীম কৃপায়ই সম্ভব হয়েছে। আমরা অনেক দূর পর্যন্ত এগোতে চাই। দেশকে সত্য ও ন্যায়ের মহিমায় আল্লাহর বাণীর আলোকে দেশের ১৮ কোটি মানুষকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে চাই। পরের ওপর ভরসা না করে নিজেরাই নিজেদের দেশ পরিচালনা করতে চাই কোটি কোটি মানুষের দোয়া আর আল্লাহর সাহায্য নিয়ে।
কৃষি, শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য, আমদানি-রফতানিসহ সর্বক্ষেত্রে সততা ও বিশ^স্ততার নজির রেখে দেশের মানুষকে আমরা গাইড করতে চাই। যারা একমাত্র আল্লাহকে ভয় করে এবং তারই ওপর নির্ভর করে চলে, তাদের কেউ গতিরোধ করতে পারে না। আমরা দৃঢ়ভাবে বলতে চাই, ১৮ কোটি মানুষের ৩৬ কোটি হাত যদি সততার মহিমায় ও বিশ^স্ততার সাথে উৎপাদন, ....বিস্তারিত

সাংবাদিক কবি কাজী নজরুল ইসলাম

॥ নাসির হেলাল॥
বাঙালি কবিদের মধ্যে কবি কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬) হলেন বিস্ময়কর প্রতিভাধর কবি। বাংলা সাহিত্যে অনেক কবি প্রতিভার দেখা মিললেও নজরুলের মতো অনন্য প্রতিভা নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছেন হয়তো এক-আধজন কবি। মূলত তাঁর লেখালেখির শুরু মাত্র ২১ বছর বয়সে এবং শেষ মাত্র ৪২ বছর বয়সে। তিনি ১৯৭৬ সালে ইন্তেকাল করলেও ১৯৪২ সালে অসুস্থ হওয়ার পর আর কোনো লেখালেখি করতে পারেননি। অঙ্কের হিসাবে তাঁর লেখালেখির সময় মাত্র ২০-২১ বছর। এ ২০-২১ বছর বয়সে তিনি যা রচনা করেছেন, যা বাঙালি জাতিকে তথা বিশ্বকে দিয়ে গেছেন, তা দেখলে বিস্ময়ে ‘থ’ হয়ে থাকা ছাড়া পণ্ডিতজনদের কোনো গত্যন্তর থাকে না। একাধারে তিনি ছড়া, কবিতা, গান, ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ-নিবন্ধ রচনা করেছেন। খবর, সম্পাদকীয় লিখেছেন, অনুবাদ করেছেন। অপরদিকে গানের সুর দিয়েছেন, গান গেয়েছেন, অভিনয় করেছেন। আর সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে তো সম্পূর্ণ নতুন অধ্যায়ের সৃষ্টি করেছেন, নবযুগের জন্ম দিয়েছেন। তাঁর সাংবাদিকতার মধ্য দিয়ে সাংবাদিকতাকে তিনি নতুন এক জীবন দান করেছেন।
ঊনবিংশ শতাব্দীর ক্রান্তিলগ্নে জন্মগ্রহণকারী এ কবিকে আমরা শুধু বিদ্রোহী কবি হিসেবেই চিনি। অবশ্য কবিতার সাথে সাথে তিনি যে গানের মুকুটহীন সম্রাট সে কথাটাও কমবেশি জানি। কিন্তু তাঁর সাংবাদিক জীবন ....বিস্তারিত

অপরাধ দমনে সংবাদমাধ্যম

॥ ইবরাহীম খলিল ॥
সংবাদপত্র কিংবা সাংবাদিকদের ভয় পান না- এরকম অপরাধী তাবৎ দুনিয়ায় কয়জন আছে, সেটা হয়তো গবেষণা করে পাওয়া যাবে কিনা, সন্দেহ আছে। তবে সর্বজনীনভাবে এটা নির্দিদ্বায় বলা যায়- অধিকাংশ অপরাধীই চান না, তার অপরাধ সাংবাদিক জেনে যাক কিংবা পত্রিকাতে প্রকাশিত হোক। তবে ব্যতিক্রম নাই, সেটা বলা যাবে না। অনেকে আবার নিজেকে জাহির করার জন্য সংবাদপত্রের শিরোনাম হতে চান বৈ-কি? আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের একাধিক ব্রিফিংয়ে এসব কথা শোনা গেছে। তবে সরল দৃষ্টিতে দেখা যায়, যদি কোনো অপরাধী জানতে পারেÑ তার পেছনে কোনো সংবাদপত্র কিংবা সাংবাদিক লেগে আছে, তাহলে আদৌ অপরাধ করবে কিনা, তা একবার নয়, অনেকবার ভেবে দেখবে। অনেকাংশে সেই অপরাধী তার অপরাধ কার্যক্রম লুকাতে চাইবে নয়তো অপরাধ ছেড়ে দেওয়া ছাড়া তার আর কোনো উপায় থাকবে না।  
প্রাসঙ্গিক কারণেই সাপ্তাহিক সোনার বাংলার পাঠকদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, সভ্য দেশের তকমাওয়ালা যুক্তরাষ্ট্রে ঘটে যাওয়া ‘ওয়াটার গেট’ কেলেঙ্কারি কথা।  বিশ্বের তাবৎ কেলেঙ্কারির মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত এবং জনপ্রিয়ও বটে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৭তম প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন এ ঘটনার খলনায়ক। ১৯৭২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিরোধী ডেমোক্রেট ....বিস্তারিত

ইসলামী ধারার রাজনীতির বিকাশ ও সোনার বাংলার ভূমিকা

॥ সরদার আবদুর রহমান॥
সাধারণভাবে নীতির রাজাকে বলা হয় ‘রাজনীতি’। অর্থাৎ দুনিয়ায় যত ‘নীতি’ আছে, তার শীর্ষে হলো রাজনীতি। একটি দেশ ও সমাজ মূলত এ রাজনীতির দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত ও প্রভাবিত হয়। তাই এ রাজনীতির নিয়ন্ত্রক ও পরিচালকরা সমাজের শীর্ষ স্থানে অবস্থান নিয়ে থাকেন।
আধুনিক সময়ের রাজনীতি বিভিন্ন মতাদর্শ দ্বারা প্রভাবিত ও পরিচালিত হয়ে চলেছে। কিন্তু এর মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা হিসেবে ইসলামের অবস্থান কেন শূন্য থাকবে- সেটি একটি বড় প্রশ্ন হিসেবে থেকে গেছে। বাস্তবে ইসলাম তো অন্য কোনো মতবাদ বা মতাদর্শের অধীনে কোণঠাসা হয়ে থাকার কথা নয়। বরং তার নেতৃত্ব প্রদান করার কথা। এ বিষয়টি বহুল আলোচিত হলেও এর অনুসারী হওয়ার দাবিদার লোকদের একটি বড় অংশ এ দাবিকে উচ্চে তুলে ধরার জন্য সচেষ্ট হয়নি। আর যারা সচেষ্ট হয়েছে এবং এ অধিকারকে সামনে নিতে চেষ্টা করেছে, তাদের নানাভাবে বাধা-প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়েছে। কিন্তু তাতে বিষয়টি থেমে থাকেনি। সম্মুখে এগিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা সর্বদাই অব্যাহত থেকেছে।
এ কথা জানা যে, ইসলাম এমনই একটি নীতি ও ব্যবস্থার নাম, যাকে নিছক ‘ধর্ম’ নামক একটি পরিচয়ে আবদ্ধ করে রাখার সুযোগ নেই। এটি সেই নীতি, যা দেশ ও সমাজকে ....বিস্তারিত

আর নয় আত্মহত্যা : আল কুরআনে আছে শান্তির বারতা

॥ এডভোকেট সাবিকুন্নাহার মুন্নী॥
আমরা জানি, আত্মহত্যা শুধু একটি পাপই নয়, একটি অপরাধও বটে। ইসলামের দৃষ্টিতে আত্মহত্যা মহাপাপ। বাংলাদেশের আইনেও আত্মহত্যার চেষ্টা করা অপরাধ। আত্মহত্যাজনিত মৃত্যু কেবল একটি প্রাণের মৃত্যু নয়, একটি পরিবারের স্বপ্নের মৃত্যু। একজন ব্যক্তি বা একজন শিক্ষার্থী একেকটি পরিবারের স্বপ্ন ও আশার প্রতিনিধিত্ব করে। তাকে ঘিরে একটি পরিবারের স্বপ্ন ও আশা তৈরি হয়। ফলে এমন মৃত্যু দুনিয়ার জীবনে তার পরিবারকে যেমন পঙ্গু করে দেয়, তেমনি চিরকালের জন্য পরকালকেও বিনষ্ট করে দেয়। বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বেশকিছু আত্মহত্যার ঘটনা গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। সচেতন সমাজকেও ভাবিয়ে তুলেছে।
সাম্প্রতিক আলোড়ন সৃষ্টিকারী কিছু সুইসাইড কেস-
* ফেসবুকে আত্মহননে বাধ্য করার জন্য তারই এক সহপাঠী ও এক শিক্ষককে দায়ী করে সুইসাইড নোট পোস্ট করে আত্মহত্যা করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী।
‘এটা সুইসাইড না, এটা মার্ডার। টেকনিক্যালি মার্ডার।’ এ কথাগুলো ফেসবুকে সুইসাইড নোট লিখে আত্মহত্যা করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ১৩তম ব্যাচের এ শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা। সুইসাইড নোটে তিনি তার এক ....বিস্তারিত

প্রচার, অপপ্রচার ও সংবাদমাধ্যম

॥ মোহাম্মদ হাসান শরীফ ॥
প্রচারেই প্রসার। একসময় একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থার এ স্লোগান বেশ আকর্ষণীয় ছিল। কিংবা গোয়েবলসের আলোচিত উক্তি- ‘আপনি যদি একটি মিথ্যা বলেন এবং সেটা বার বার সবার সামনে বলতে থাকেন, তাহলে লোকজন একসময় সেটা বিশ্বাস করতে শুরু করবে’ সবসময় উচ্চারিত হয়। প্রচারের ঠিক বিপরীত শব্দটিই হলো অপপ্রচার। আর এ দুইয়ের মিলনে হলো সংবাদপত্র। দুটি কাজই একসাথে করে যায়। বর্তমান সময়ে অবশ্য কেবল সংবাদপত্রের মধ্যে সীমিত না থেকে ডিজিটাল মাধ্যমগুলোকেও এর মধ্যে শামিল করা দরকার। প্রসারের জন্য প্রচার কিংবা অপপ্রচার সামাল দেয়ার প্রচারের প্রয়োজনীয়তা সভ্যতার শুরু থেকেই ছিল। মাধ্যমটা কেবল যুগের তালে তালে পরিবর্তন হয়েছে। হাল আমলের টিকটক, ফেসবুক, ইউটিউব ইত্যাদি মাধ্যম এখন সংবাদপত্রের বিকল্প হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। বলা যায়, সংবাদপত্রের অস্তিত্বকেই হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। সংবাদপত্র যখন দোর্দণ্ড প্রতাপে ছিল না, তখনো কিন্তু প্রচার, অপপ্রচারের কমতি ছিল না। সংবাদপত্র অস্তিত্বহীন হয়ে গেলেও তা থামবে না। তিলকে তাল বানানোর প্রবাদবাক্যটির সৃষ্টি এখনো হয়নি।
এ প্রসঙ্গে ভাওয়াল সন্ন্যাসীর মামলাটির কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। উপমহাদেশের চাঞ্চল্যকর ....বিস্তারিত

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।